fbpx

রুদ্রাক্ষ ধারণে অসাধ্য সাধন
শাস্ত্রমতে রুদ্রাক্ষ ধারণে অসাধ্য সাধন

অনেকে বলে থাকেন যে রুদ্রাক্ষ হিন্দু ধর্মের লোকেরা ধারণ করে থাকেন যার স্বপক্ষে কোন ধর্মীয় দলিল নেই। মন গড়া কথা। রুদ্রাক্ষ এক প্রকার গাছের ফল যা উপকার পাবার নিমিত্তে সব ধর্মের মানুষ ভক্তি সহকারে ধারণ করতে পারেন । রুদ্রাক্ষ ধারণে খাওয়া খাদ্যের কোন বিচার করতে হয়না। সব ধর্মের নর নারী রুদ্রাক্ষ ধারণ করতে পারবেন, রুদ্রাক্ষের সাথে ধর্মের কোন সম্পর্ক নেই। রুদ্রাক্ষ সূর্যের সপ্তরশ্মিকে শোষনের মাধ্যমে মস্তিষ্ক, হৃদযন্ত্র ও সাধারনভাবে শরীরকে সুস্থ ও সবল রাখে। রুদ্রাক্ষ রক্তস্রোতকে সচল রাখে এবং স্নায়ুর স্নিগ্ধতা সাধন করে।

জ্যোতিষ শাস্ত্রে বিভিন্ন প্রকার ‘প্রতিকারে’র উল্লেখ আছে। প্রতিকার হিসাবে জ্যোতিষ শাস্ত্রে গ্রহরত্নের পরিবর্তে রুদ্রাক্ষ ধারণের স্বতন্ত্র প্রভাবও Continue Reading…

(Commenting: OFF)

রুদ্রাক্ষ ধারণে অসাধ্য সাধন
শাস্ত্রমতে রুদ্রাক্ষ ধারণে অসাধ্য সাধন
অনেকে বলে থাকেন যে রুদ্রাক্ষ হিন্দু ধর্মের লোকেরা ধারণ করে থাকেন যার স্বপক্ষে কোন ধর্মীয় দলিল নেই। মন গড়া কথা। রুদ্রাক্ষ এক প্রকার গাছের ফল যা উপকার পাবার নিমিত্তে সব ধর্মের মানুষ ভক্তি সহকারে ধারণ করতে পারেন । রুদ্রাক্ষ ধারণে খাওয়া খাদ্যের কোন বিচার করতে হয়না। সব ধর্মের নর নারী রুদ্রাক্ষ ধারণ করতে পারবেন, রুদ্রাক্ষের সাথে ধর্মের কোন সম্পর্ক নেই। রুদ্রাক্ষ সূর্যের সপ্তরশ্মিকে শোষনের মাধ্যমে মস্তিষ্ক, হৃদযন্ত্র ও সাধারনভাবে শরীরকে সুস্থ ও সবল রাখে। রুদ্রাক্ষ রক্তস্রোতকে সচল রাখে এবং স্নায়ুর স্নিগ্ধতা সাধন করে। Continue Reading…

(Commenting: OFF)

দ্বাদশমুখী রুদ্রাক্ষঃ

এর নাম ‘অর্ক’ বা ‘আদিত্য’। এই রুদ্রাক্ষ ধারণে ধনবিত্ত সম্পন্ন হয়, কর্মে দক্ষতা লাভ হয়, জাতক সুকণ্ঠ , সুগায়ক, ধার্মিক ও বহুপ্রকার যানবাহনের অধিকারী হয়। শরীরে নানা প্রকারের রোগের হাত থেকে মুক্ত হওয়া যায়। এই রুদ্রাক্ষ রবির অশুভ প্রভাবকে প্রশমিত করে। রবি জন্মচক্রে তুলায় অথবা মকর ও কুম্ভে অবস্থিত হলে অথবা লগ্ন থেকে ষষ্ঠ, অষ্টম ও দ্বাদশে অবস্থান করলে ও অবস্থিত হয়ে অশুভদশা প্রাপ্ত হয়ে তখন এই রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে সকল কুফল নষ্ট হয়। ব্যবসায়িক মন্দা বা অসাফল্য নিবারণ করে। যথাবিধ শোধনপূর্বক রুদ্রাক্ষটি ধারণ করলে উল্লেখিত সমস্ত অশুভ ফল বিনষ্ট হয়। Continue Reading…

(Commenting: OFF)